মাসিক না হওয়ার কারণ - মাসিক হওয়ার ট্যাবলেটের নাম কি
প্রিয় পাঠক আপনারা নিশ্চয় গুগলে সার্চ করে মাসিক না হওয়ার কারণ - মাসিক হওয়ার ট্যাবলেটের নাম কি জানতে চেয়েছেন। আজকের আর্টিকেলে আমি আলোচনা করার চেষ্টা করব মাসিক না হওয়ার কারণ মাসিক হওয়ার ট্যাবলেট এর নাম কি। তাহলে চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক মাসিক না হওয়ার কারণ গুলো কি ও মাসিক হওয়ার ট্যাবলেট এর নাম কি।
যাদের বয়স ১০ বছরের বেশি হয়ে গেছে সে সকল মেয়েরা মাসিক নামক শব্দটির সাথে পরিচিত হয়ে গেছেন। অনেকের বিভিন্ন কারণে নিয়মিত মাসিক হয়না। কিন্তু লজ্জা বা ভয়ে তা সবাইকে বলতে পারে না। এর ফলে অনলাইনে খুঁজাখুঁজি করে থাকে।
তাই আজকের এই আর্টিকেলটিতে মাসিক না হওয়ার কারণ মাসিক হওয়ার ট্যাবলেট এর নাম কি এ সমস্ত বিষয় নিয়ে আজকের আলোচনা তাই শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়লে আপনি জানতে পারবেন মাসিক না হওয়ার কারণ মাসিক হওয়ার ট্যাবলেট এর নাম কি? তাহলে চলুন শুরু করা যাক।
ভূমিকা
পিরিয়ডস যাকে সাধারণ ভাষায় মাসিক বলা হয়। এটি মহিলাদের প্রত্যেক মাসে একবার করে হওয়া একটি প্রাকৃতিক নিয়ম, যেটির ব্যাথা তাদের সহ্য করতে হয়। এটি চলাকালীন মহিলাদের ভারি কাজ করতে গেলে অনেক কিছু ভাবতে হয়। আজকের এই আর্টিকেলটি দ্বারা আমরা আপনাদের বলব মাসিক না হওয়ার কারণ - মাসিক হওয়ার ট্যাবলেটের নাম কি?
আরও পড়ুনঃ নাকের পলিপাস দূর করার প্রাকৃতিক ও ঘোরয়া উপায়
মাসিক না হওয়ার কারণ
যদি আল্লাহ তায়ালা তোমাকে এই পৃথিবীতে মেয়ে হিসেবে জন্ম দেন। তাহলে আপনি অবশ্যই মাসিক শব্দটি জানেন। কারণ ১২ বছরের বেশি বয়সী মহিলাদের মাসে একবার পিরিয়ড হয়। সাধারণভাবে, আমরা জানি যে মেয়েদের ২৮ থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে মাসিক হয়। এটি সাধারণত ১২ থেকে ৫৫ বছর বয়সী মহিলাদের মধ্যে ঘটে।
তবে এই সময়ে যদি কোনও মাসিক না হয় তবে আপনার বুঝতে হবে যে আপনার শরীরে সমস্যা রয়েছে। নিয়মিত মাসিক হওয়া সুস্বাস্থ্যের লক্ষণ। এই অবস্থায় শরীরে কোন ধরনের সমস্যা আছে কি না সেটা ভালো ডাক্তারের চিকিৎসা নিয়ে নিশ্চিত হতে হবে। বেশির ভাগ ক্ষেতে ক্ষেত্রে দেখা যায় যেসকল মেয়েদের শরীরে পুষ্টির অভাব থাকে তাদের অনিয়মিত মাসিক হয়।
এছাড়াও অনেকেই অসচেতন থাকে যার কারণে সময় মত মাসিক হয় না। এছাড়াও মাসিক না হওয়ারঅনেক গুলো কারণ আছে। যেমন দুশ্চিন্তা করা, অতিরিক্ত কফি খাওয়া, কফি অতিরিক্ত খাওয়া মাসিক না হওয়ার অন্যতম কারণ। পিরিয়ডকালীন সময়ে অবশ্যই আপনাদের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন না থাকা এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পরিবেশে বসবাস না করাও এটার কারণ গুলোর একটি। আশা করছি মাসিক না হওয়ার কারণ গুলো বুঝতে পেরেছেন।
এছাড়া মৌলিক কিছু কারনে মেয়েদের নিয়মিত্মাসিক হয়না, যেমন- গর্ভাবস্থায় থাকা, কেননা গর্ভাবস্থায় মাসিক বন্ধ থাকে। এজন্য যখনি আপনার মাসিক বন্ধ হয়ে যাবে সবার আগে কনফার্ম হয়ে নিবেন আপনি পেগনেন্ট কি না। এছাড়াও বয়স, আর্লিপেগন্যাস্নি লস, ওজন কম শরীরে হরমনের পরিমান কম। এ সকল কারণেও মাসিক বন্ধ থাকে।
তারিখ অনুযায়ী মাসিক না হওয়ার কারণ
যে কোনো বয়সের নারীদের পিরিয়ড হতে পারে। একজন মহিলার চক্র বা ঋতুস্রাব টানা ৭ দিন স্থায়ী হয়। যদি ২৮ দিন আগে বা পরে ৭ দিন, অর্থাৎ ২১ থেকে ৩৫ দিন পর পিরিয়ড হয়, তাহলে এটিও স্বাভাবিক হিসাবে বিবেচিত হয়। কিন্তু যদি ২১ দিনের আগে বা ৩৫ দিনের পরে হয় এবং যদি ৩ দিনের কম বা ৭ দিনের বেশি হয় তবে তাকে অনিয়মিত মাসিক বলা হয়।
অনেক কারণে অনিয়মিত মাসিক হতে পারে, এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো:
- অতিরিক্ত মানসিক চাপ
- শরীরের ওজন বেড়ে যাওয়া
- হঠাৎ ওজন অনেক কমিয়ে ফেলা
- মাত্রাতিরিক্ত শরীরচর্চা
- পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম
- জরায়ুর টিউমার ও এন্ডোমেট্রিওসিস
- থাইরয়েডের সমস্যা
- জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল এবং কপার টি ব্যবহার
- যেসব মা সন্তানকে বুকের দুধ দেন
- কিশোর বয়সে ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোনের তারতম্যের কারণে।
অনিয়মিত মাসিক হলে যেসব সমস্যা হতে পারে
- এক মাসে রক্তপাত বেশি তো অন্য মাসে একেবারে কম হতে পারে।
- বেশি সময় ধরে রক্তপাত হওয়া এবং পরিমাণে বেশি রক্ত যাওয়া।
- সন্তান ধারণের ক্ষমতা কমে যাওয়ার ঝুঁকি।
- কিছু ক্ষেত্রে অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ।
- মানসিক অশান্তি এবং মেজাজ খিটখিটে হওয়া।
অনিয়মিত মাসিক প্রতিরোধ
- স্বাস্থ্যকর জীবনাচরণে গুরুত্ব দিতে হবে।
- মানসিক চাপমুক্ত থাকুন, অতিরিক্ত উদ্বেগ পরিহার করুন।
- ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
- নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। তবে তা যেন অতিরিক্ত না হয়।
- ফাস্ট ফুড বা জাঙ্ক ফুড এড়িয়ে চলুন। পুষ্টিকর ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ খাবার খাবেন।
মাসিক হওয়ার ট্যাবলেটের নাম কি
আমরা যা চেষ্টা করি না কেন, আল্লাহ তা না চাইলে কিছুই সম্ভব নয়। আসলে মাসিক একটি প্রাকৃতিক নিয়ম। যদি কখনো করও মাসিক না হয় তাহলে মাসিক হওয়ার ট্যাবলেট খেয়ে তা করাতে পারি তাহলে কৃত্রিম উপায়ে মাসিক ঘটানো সম্ভব। কিন্তু মাসিক হওয়ার ট্যাবলেট খেয়ে মাসিক হওয়া কোন স্থায়ী সমাধান না।
তবে কোন উপায় যদি না পেয়ে থাকেন এবং আপনার পিরিয়ড বা মাসিক যদি নিয়মিত না হয় তাহলে আপনি মাসিক হওয়ার ট্যাবলেট খেতে পারেন। মাসিক নিয়মিত করার জন্য বিভিন্ন কোম্পানির ওষুধ রয়েছে যেমন বিভিন্ন কোম্পানির 5mg ট্যাবলেট মাসিক নিয়মিত করার জন্য আপনি ব্যবহার করতে পারেন তা নিচে দাম সহ দেওয়া হলোঃ
- Normes - Reneta - 6 Taka
- Ethinor - Eskayef - 5 Taka
- Feminor - Acme - 5 Taka
- Menoral - Squre - 6.50 Taka
- Mensil - HealthCare - 7.50 Taka
- Remens - Populer - 5 Taka
- Menogia - ACI 6 Taka
- Norculut - City Overseas - 7.25 Taka
- Norestin - Nuvusta - 6.84 Taka
- Noteron - Incepta - 5.5 Taka
মাসিক নিয়মিত করা ছারাও উপরে উল্লেখিত ওষুধ গুলো যেসব কারনে খাওয়া যায় তা হলোঃ
- ব্রেস্ট পেইন, মাথা ব্যথা বা মুড সুইং হলে
- ব্রেস্ট ক্যান্সার ক্ষেত্রেও কাজ করে
- অনিয়মিত মাসিক হলে
- আবার খুব বেশি রক্তপাত হলে
মাসিক নিয়মিত করার ঘরোয়া উপায়
ব্যায়াম
গবেষকরা দেখেছেন যে মহিলারা নিয়মিত ব্যায়াম করেন তাদেরও নিয়মিত মাসিক হয়। মাসিক শেষ হওয়ার পর যদি আপনি নিয়মিত ব্যায়াম করেন, তাহলে আপনার পিরিয়ড হতে কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়। তাই বুঝতে পারছেন যে নিয়মিত ব্যায়াম করলে মাসিক নিয়মিত হইয়ে থাকে।
টক জাতীয় ফল
আমরা সবাই জানি মেয়েরা টক ফল খেতে ভালোবাসে। টক ফল সব সময় আপনার পিরিয়ড নিয়মিত করতে সাহায্য করবে। যেমন, মাল্টা, তেতুল, জলপাই এবং অন্যান্য গাঁজনযুক্ত ফল যদি আপনি নিয়মিত খান তবে আপনার মাসিক নিয়মিত হবে। এর জন্য আপনি আরেকটি জিনিস করতে পারেন তা হল এক কাপ পানির সাথে গরম চিনি ভালো করে মিশিয়ে তাতে তেঁতুল যোগ করুন, আপনার মাসিক নিয়মিত হওয়ায় এক ঘণ্টা পর খেতে পারেন।
আদা
আপনার অনিয়মিত মাসিকে নিয়মিত করতে করতে আদার কোন তুলনা হয় না। এক কাপ পানিতে ১/২ চা চামচ আদা ৫ থেকে ৭ মিনিট সিদ্ধ করুন এবং খাওয়ার পর দিনে তিনবার এটি খেলে আপনার পিরিয়ড নিয়মিত হয়ে যায় হয়। তাহলে নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন কিভাবে আদা খেতে হয়। এবং আপনার অনিয়মিত মাসিককে নিয়মিত করবেন তা বুঝে গেছেন।
আরও পরুনঃ রাজশাহীর সকল বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের চেম্বার, ঠিকানা
তিল
আপনি তিল খেয়ে আপনি আপনার অনিয়মিত মাসিককে নিয়মিত করতে পারে কারণ তিলের অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে। তিল খাওয়ার উপায় হল প্রথমে সামান্য তেল পিষে এক চামচ পানির সাথে ভালো করে মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেতে হবে। তাহলে দেখবেন আপনার মাসিক নিয়মিত হচ্ছে।
আপেল সিডার ভিগেনার
অ্যাপল সাইডার ভিনেগার অনিয়মিত মাসিক নিয়মিত করতে ভাল কাজ করে। এর জন্য প্রতিদিন খাবারের আগে ২ চা চামচ আপেল সিডার ভিনেগার পানিতে মিশিয়ে নিতে হবে। ভিনেগার আমাদের শরীরে ইনসুলিন এবং ব্লাড সুগার কমাতে সাহায্য করে। তাই এটি আমাদের শরীরের চিনি কমাতে, ওজন কমাতে এবং মাসিক নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
মাসিক বন্ধ করার ট্যাবলেট এর নাম
আপনার মাসিক না হওয়া যেমন একটি সমস্যা, অতিরিক্ত করাও বিরক্তিকর। গবেষণায় দেখা গেছে শীতকালে আপনার পিরিয়ডের সময় বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। তবে এই শীতকাল আমাদের জীবনের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সময়, এই সময়ে আমরা ভ্রমণ, পিকনিক, বিবাহ ইত্যাদির মতো বিভিন্ন কার্যক্রমের আয়োজন করি। এই কারণে অনেক মেয়েই এই সময়ে তাদের মাসিক হতে চায় না।
চিকিৎসা পরিভাষায় এই ওষুধটিকে Period Delaying Tablets বলা হয়। বিশেষ করে বিয়ের সময় মেয়েরা এটা করে থাকে। কারণ অনেকেই মাসিকের কারণে সেই বিশেষ সময়গুলো হারাতে চান না। আপনি চাইলে অ্যামেনোরিয়া ট্যাবলেট খেতে পারেন, তবে এটি করার জন্য আপনাকে একজন ডাক্তারের সাথে দেখা করতে হবে। আমি আপনাকে দুটি ওষুধের বিবরণ এবং নাম দিচ্ছি, আপনি আপনার ডাক্তারের সাথে দেখা করার পরে সেগুলি খেতে পারেন। Phasic Pill এবং Mini Pill
মাসিক না হলে কি বাচ্চা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে
ঋতুস্রাব বা মাসিক নারীর জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ও প্রভাবশালী ঘটনা। অনেক মেয়েই নার্ভাস থাকে কারণ তারা মাসিক বা ঋতুস্রাব পুরোপুরি বুঝতে পারে না। সেজন্য তাদের ঋতুস্রাব বা তাদের পিরিয়ড সম্পর্কে ভালো ধারণা দেওয়া উচিত যখন তারা পরিবারে এখনও ছোট থাকে। কারণ এই সময়টা মা হওয়ার একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ। মাসিক ছাড়া মেয়েরা মা হওয়া অসম্ভব।
এটা ঠিক যে ঋতুস্রাব বা মাসিক ছাড়াই বাচ্চা হওয়া সম্ভব। যখন একটি মেয়ে বিয়ে করে, তখন সে তার স্বামীর সাথে সেক্স করে যার মধ্যে পুরুষের শুক্রাণু নারীর ডিম্বাণুতে প্রবেশ করে। ডিম্বাণু এবং শুক্রাণু যোগ করার মাধ্যমে মহিলারা গর্ভবতী হন যা প্রজনন সিস্টেমের ফ্যালোপিয়ান টিউবে নির্গত হয়। ফলে সন্তানের জন্ম না হওয়া পর্যন্ত নারীর পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যায়। তাই বলা যায় পিরিয়ড না থাকলে সন্তান প্রসব সম্ভব।
সহবাসের পর মাসিক না হলে করণীয়
সেক্স করার পর যদি আপনি আপনার পিরিয়ড না পান, তাহলে আপনার প্রথমেই যা করা উচিত তা হল আপনি গর্ভবতী কিনা তা নিশ্চিত করুন। এটি করার জন্য, আপনাকে একটি গর্ভাবস্থা পরীক্ষা নিতে হবে যা আপনি বাড়িতে করতে পারেন। যে কোন ফার্মেসিতে যান এবং একটি প্রেগন্যান্সি টেস্ট কিট আনুন এবং সকালে প্রসাব ধরে রেখে লাঠিটি কয়েক মিনিট রাখুন যদি দুটি বিন্দু যায় মানে আপনি গর্ভবতী এবং যদি একটি বিন্দু মানে আপনি প্রেগন্যান্ট না।
তাই আপনাকে অবশ্যই বুঝতে হবে কিভাবে ঘরে বসে প্রেগন্যান্সি টেস্ট করবেন। টেস্ট এর রিপোর্ট যদি পোজেটিভ হয় তবে আপনি দেখতে পাবেন যে আপনি একজন মা হবেন। আমাকে মাসিক বন্ধ থাকা স্বাভাবিক। আপনি যদি গর্ভবতী না হন তবে অপেক্ষা করুন। কিছু দিন অপেক্ষা করার সময় যদি আপনার মাসিক না হয়ে থাকে তবে একজন ডাক্তারের সাথে দেখা করুন এবং ড্রাগ খান।
আপনি বাচ্চা রাখতে না পারেন তবে আপনি এটি এমএম কিটে খেতে পারেন। খাওয়ার জন্য কিছু আইনী আদেশ হিসাবে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করাও গুরুত্বপূর্ণ। বাচ্চা নষ্ট করার কারণে আপনার শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
শেষ কথা
আমার এই আর্টিকেলটি জুড়ে আমি জানানোর চেষ্টা করেছি, মাসিক না হওয়ার কারণ গুলো কি, মাসিক হওয়ার ট্যাবলেট এর নাম কি, মাসিক নিয়মিত করার উপায়, মাসিক দেরিতে হওয়ার কারণ, মাসিক না হলে কি বাচ্চা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে কি না, নিয়মিত মাসিক না হলে কি করণীয়, সহবাসের পর মাসিক না হলে করণীয়। আশা করি পুরো পোস্টটি পড়ে আপনি উপকৃত হবেন।
কমেন্ট এর মাধ্যমে আপনি আপনার মতামত আমাদের বলতে পারেন। এবং আপনি আপনার পরিচিতদের সাথে বা বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন এতে তাড়াও এ বিষয়ে জানতে পারবে। এ ধরনের পোস্ট নিয়মিত পড়তে আমার সাইটটি ভিজিট করতে পারেন। আমি আপনাদের সঠিক তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ। এতক্ষন পাশে থাকার জন্য এবং পুরো আর্টিকেলটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ❤
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url